মুক্ত চিন্তাশীল,উন্নত রুচিশীল,শুভবুদ্ধি সৃষ্টির কারিগর;সমাজ বিনির্মানের স্রষ্টা; সেই কবি-লেখক-সাহিত্যিক-সেবক; যারা কিনা পাঠক সমাজের ভালোবাসার আঁতুড়ঘর।তাদের সৃজনশীল চোখের ভালো লাগার
বইসমূহের একটি হতে পারে আপনার জীবন পরিবর্তনের বাঁক।
শওকত আলীর- প্রদোষে প্রাকৃতজন।
পূর্ণেন্দু পত্রীর- কথোপকথন।
আল মাহমুদের- কাবিলের বোন, উপমহাদেশ, ক্রীতদাসী, পুরুষ সুন্দর।
সমরেশ মজুমদারের- কালবেলা, সাতকাহন, গর্ভধারিণী, গঙ্গায় ভোট দিলাম, অগ্নিরথ, উত্তরাধিকার, কালপুরুষ, আট কুঠরি নয় দরজা।
সমরেশ বসুর- প্রজাপতি, গঙ্গা, মোক্তার দাদুর কেতু বধ।
বুদ্ধদেব বসুর- তিথিডোর,রাত ভর বৃষ্টি।
অন্নদা শংকর রায়ের- পথে প্রবাসে।
বুদ্ধদেব গুহর- একটু উষ্ণতার জন্য, বাবলি, সবিনয় নিবেদন, মাধুকরী,হলুদ বসন্ত।
মৈত্রেয়ী দেবীর- ন হন্যতে, লা নুই বেংগলী।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের- শেষের কবিতা, নৌকাডুবি,গোরা, চোখের বালি, যোগাযোগ।
শীর্ষেন্দু মুখোপাদ্ধায়ের- দূরবীন, পারাপার, মানবজমিন, পার্থিব,যাও পাখি।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের - দেবদাস, দত্তা, বিন্দুর ছেলে,চরিত্রহীন, দেবদাস, শ্রীকান্ত, শেষ প্রশ্ন, পথের দাবি,পরিনীতা।
নিমাই ভট্টাচার্যের- প্রেয়সী, মেমসাহেব।
শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের- তিনটি প্রেমের উপন্যাস।
আহমেদ ছফার- অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী, ওঙ্কার, একজন আলী,গাভী বৃত্তান্ত,কেনানের উত্থান-পতন, অলাতচক্র, পুষ্প-বৃক্ষ-বিহঙ্গপুরাণ, যদ্যপি আমার গুরু।
সৈয়দ মুজতবা আলীর- শবনম,দেশে বিদেশে।
আফজাল হোসেনের- পারলেনা রুমকি।
আখতার ফারুখের- দাঙ্গা।
হুমায়ূন আহমেদের- মেঘ বলেছে যাব যাব, চোখ, নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, জোৎস্না ও জননীর গল্প,কোথাও কেউ নেই,মিসির আলী অমনিবাস,হিমু অমনিবাস,বহুব্রীহি,মধ্যাহ্ন,বাদশাহ নামদার, দেবী,অন্য দিন।
সুচিত্রা ভট্টাচার্যের- শুধু প্রেম।
নারায়ণ সান্যালের- অন্তর্লীনা।
সুমন্ত আসলামের- তবুও একদিন।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের- পূর্ব-পশ্চিম, প্রথম আলো, সেই সময়,অরণ্যের দিনরাত্রি।
সৈয়দ শামসুল হকের- খেলারাম খেলে যা, নিষিদ্ধ লোবান, নীল দংশন, দ্বিতীয় দিনের কাহিনী।
সেলিনা হোসেনের- কাঠকয়লার ছবি, গায়ত্রী সন্ধ্যা, লারা, নীল ময়ূরের যৌবন, হাঙর নদী গ্রেনেড।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের- আরণ্যক, অপুর সংসার, পথের পাঁচালী, চাঁদের পাহাড় অপরাজিতা।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের- পদ্মানদীর মাঝি, পুতুল নাচের ইতিকথা, দিবারাত্রির কাব্য, চিহ্ন, অহিংসা।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের- হাঁসুলি বাঁকের উপকথা, নাগিনী কন্যার কাহিনী, কবি, আরোগ্য নিকেতন, দৃষ্টিপ্রদী, গণদেবতা,চাপাডাঙ্গার বউ।
প্যারিচাঁদ মিত্রের- আলালের ঘরের দুলাল।
কালী প্রসন্ন সিংহের - হুতোম পেঁচার নকশা।
শাহাদুজ্জামানের-ক্রাচের কর্নেল।
জীবনানন্দ দাশের- কারুবাসনা, মাল্যবান।
শহীদুল্লা কায়সারের- সংশপ্তক।
জহির রায়হানের- শেষ বিকালের মেয়ে, বরফ গলা নদী, আরেক ফাল্গুন, হাজার বছর ধরে।
হাসান আজিজুল হকের- আগুনপাখি।
আলাউদ্দীন আল আজাদের- তেইশ নম্বর তৈলচিত্র।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের- খোয়াবনামা, চিলেকোঠার সেপাই।
মুহম্মদ জাফর ইকবালের- আমি তপু, আমার বন্ধু রাশেদ, মহব্বত আলীর একদিন।
তসলিমা নাসরিনের- নিমন্ত্রণ।
সুচিত্রা ভট্টাচার্যের- কাছের মানুষ।
আনিসুল হকের- মা।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর-বেনের মেয়ে।
আশাপূর্ণা দেবীর- সুবর্ণলতা, প্রথম প্রতিশ্রুতি।
মীর মশাররফ হোসেনের- বিষাদসিন্ধু।
বেগম রোকেয়ার- মতিচূর, সুলতানার স্বপ্ন।
অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের- ঈশ্বরের বাগান।
আবুল মনসুর আহমদের- আয়না।
বেগম সুফিয়া কামালের-একাত্তরের ডায়েরী।
মুনতাসীর মামুনের- রাজাকারের মন, ভিনকোয়েস্ট জেনারেল।
সেলিনা হোসেনের-যাপিত জীবন,হাঙ্গর নদী গ্রেনেড।
কমলকুমার মজুমদার- অন্তর্জলী যাত্রা, সুহাসিনীর পমেটম, নিম অন্নপূর্ণা
কাজী নজরুল ইসলামের- কুহেলিকা,মৃত্যুক্ষুধা।
হুমায়ুন আজাদের- ফালি ফালি করে কাটা চাঁদ ,নারী, ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল,শুভব্রত ও তার সম্পর্কিত সুসমাচার, রাজনীতিবিদগণ, ১০,০০০, আরো একটি ধর্ষণ,পাক সার জমিন সাদ বাদ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের- কৃষ্ণকান্তের উইল,বিষবৃক্ষ, আনন্দমঠ,কমলাকান্তের দপ্তর।দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুণ্ডলা।
অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের- নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে।
অদৈত মল্লবর্মনের- তিতাস একটি নদীর নাম।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লার- কাঁদো নদী কাঁদো।
আবু ইসহাকের- সূর্যদীঘল বাড়ি,পদ্মার পলিদ্বীপ।
শওকত ওসমানের- জননী।
শহীদুল্লাহ কায়সারের-সারেং বউ।
জাহানারা ইমামের- একাত্তরের দিনগুলি।
নীলিমা ইব্রাহিমের-আমি বীরাঙ্গনা বলছি।
সতীনাথ ভাদুড়ীর-কালকূট,ঢোঁড়াই চরিত মানস।
অমিয়ভূষণ মজুমদারের-মধু সাধুখাঁ, মহিষকুড়ার উপকথা।
লীলা মজুমদারের-মেঘের সাড়ি ধরতে নারি, নোটর দল।
শংকরের- বিত্তবাসনা, চৌরঙ্গী।
অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের-নীলকন্ঠ পাখির খোঁজে, অলৌকিক জলযান।
0 comments: